নতুন মুভি,গান,সফটার,কাটুন ইত্যাদি পেতে নিচের লিংকে যান

www.techtunes3.blogspot.com
শুক্রবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৫

গ্রাফিক্স ও ফটোশপ শিখুন পিডিএফ বইয়ের মাধ্যমে খুব সহজেই।

পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।আমরা যারা ওয়েবে কাজ করি তারা বেশির ভাগই মানুষ ফটোশপ ও ইলেস্ট্রেটর এ কাজ করে থাকি। কিন্তু আমরা কয়জনই বা ফটোশপ ও ইলেস্ট্রেটর এর কাজ জানি। আজ আমি আপনাদেরকে দুইটা বই দিব। এই দুইটা বই পড়ে আমরা ফটোশপ  ইলেস্ট্রেটর সম্পর্কে ভালো ভাবে জানতে পারবেন।

যাই হোক আজ গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কিছু আলোচনা করব। বর্তমান সব কাজের মধ্যেই রয়েছে গ্রাফিক ডিজাইন। এটা নিয়ে কাজের চাহিদাও প্রচুর। তাই বেশিরভাগ মানুষই এটি শিখতে আগ্রহী। কিন্তু সঠিক গাইডলাইনের অভাব। সাজেশন দেবার মত কেউ নেই?
তাই অনেকেই এ কাজে প্রথমে হাত দিবে একটু সমস্যাই পড়ে। তাই যারা মূলত গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চাচ্ছেন বা শিখবেন বলে ভাবছেন তাদের অর্থাৎ নতুনদের জন্যই এই টিউন আর কিছু ব্যাসিক গাইডলাইন আর অল্প কিছু টিপস। নতুনরা অনেকেই দেখি মাঝে মাঝেই কমন কিছু প্রশ্নও করে থাকে, তাই তাদের উদ্দেশ্যই কিছু কথা বলছি আজ। আশা করি, আপনাদের বেসিক অবস্থায় উপকারে আসবে বই গুলো।
অ্যাডবি ফটোশফ ই-বুক ডাউনলোড করুন এখান থেকেে।
অ্যাডবি ইলাস্ট্রেটর ই-বুক ডাউনলোড করুন এখান থেকে।
আপনারা সবাই ভালা থাকবেন। ভালো লাগলে ঘুরে আসুন আমার সাইট থেকে। আল্লাহ হাফেজ।
ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন করবেন? তাহলে মাত্র ১৪ এমবির সফটওয়্যারটি আপনার জন্য। এতে আছে অসংখ্য ডিজাইন টেমপ্লেট।
মাইক্রোসফট অফিসের সব গুলো বাংলা PDF বই নিয়ে নিন। আর অবহেলা না করে ঘরে বসে শিখে ফেলুন এখনি।
EagleGet ডাউনলোড ম্যানেজার : IDM এর শ্রেষ্ঠ বিকল্প [ মাত্র ৫ এমবি ] কোনো সিরিয়াল কি অথবা Crack লাগবে না।আমার মনে হয় বিনা টাকায় IDM এর বাপ।
Google Image Downloader (Only 400 Kb) শুধু ইমেজ এর নাম দিয়ে ক্লিক করলেই ডাউনলোড হবে অসংখ্য HD Wallpaper. পুরাই মাথা নষ্ট


my phone namber 01773511562

আপনার মোবাইলে কি ৩জি ইন্টারনেট সমস্যা হচ্ছে!আপনি কি আপনার ৩জি গতি বাড়িয়ে নিতে চান? তাহলে এদিকে আসুন

আসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই?আশাকরি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন।আমি ও ভালো।আজ আপনাদের সাথে আমি শেয়ার করব এমন একটা অ্যাপস যেটা সবাই খুঁজছে।তার আগে কিছু কথা বলে নেয়।
আমরা অনেক ৩জি এরিয়াই ব্যাস করি কিন্তু ৩জি পায় না !সেই ক্ষেত্রে আমরা ৩জি ইন্টারনেট পায় না কিনবা ৩জি H পায় কিন্তু H++ পায় নেট অনেক স্লো।এবার আমার জীবনের ঘটনা টা বলি আমার মোবাইল Symphony W125 একটু সমস্যা করছিল সেটা হোল ৩জি এরিয়া সব ৩জি কিন্তু ৩জি নেটওয়ার্ক পাচ্ছে না মাঝে মাঝে পাচ্ছিলো আবার সব সময় নেটওয়ার্ক করস দেখছিল চলে গেলাম যশোরের মোবাইল ঠিক করার দোকানে  বলে রাখা ভালো যে যশোর আমার নানা বাড়ি না হলে অনেকে মনে করবেন যে আমি কপি-পেস্ট করছি।অরা বলল যে এটা ঠিক হবে না একটা IC নষ্ট হয়ে গেছে দাম ৫০০-৬০০ টাকা এখনো ওটা মার্কেটে আছি নেয় কয় একমাস পরে আসবে তখন ঠিক করেন।আমার মন খারাপ হয়ে গেল তারপর আমার ভাই এর ওয়াইফাই দেয়ে নেট ঘাটাঘাটি করতে করতে একটা অ্যাপস পেলাম মনে হোল ফালতু তাও ডাউনলোড করে দেখি।ডাউনলোড করার পরে দেখি যে আমার ৩জি ঠিক হয়ে গেসে যদিও আগের মতো স্পীড নেয় তারপরেও অনেক সুন্দর স্পীড।আমার মনে হয় যাদের মোবাইলে ৩স্পীড বেশী দরকার তারা এই অ্যাপস টি ব্যবহার করতে পারেন বেশী কথা না বলে আমি আপনাদের অ্যাপসটির ডাউনলোড লিংক দিতে চায়।
অ্যাপস টি ডাউনলোড করুন।
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।(Mediafire)
গুগল প্লেস্টোর থেকে ইন্সটল করতে।
আমার এই লেখাটি সবার মাঝে শেয়ার করুন

ডাউনলোড করে নিন জটিল একটি এন্ড্রয়েড অ্যাপ ১ক্লিকে আপনার আপনার ফোনের অনেক কাজ করে নিতে পারবেন মিস করলে পস্তাবেন

আমার টেক-টিউন এ করা টিউনঃ

আসসালামু আলাইকুম,
আশা করছি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আমি ও ভাল আছি।আমি আমার টিউন শুরু করছি কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
ডাউনলোড করে নিন অসাম একটি অ্যাপ, মিস করলে পস্তাবেন তার গ্যারান্টি আমি দিচ্ছি।এর কার্যকারিতা দেখে আমি পুরাই আশ্চর্য।এখন সব কিছু থাকবে আপনার হাতের কাছে।আপনাকে কষ্ট করে খুঁজতে হবে না।
.
Download Now
.
এই অ্যাপ এর এটি প্রিমিয়াম ভার্সন মানে আপনাকে কিছু $ খরচ করতে হবে এই অ্যাপ টা ব্যবহার করতে চাইলে কিন্তু আপনি এখানে সম্পূর্ণ ফ্রি পাচ্ছে।
.
App name:notification toggle premium
size:3mb
Required version:2.2+
এই অ্যাপ এর কাজ গুলা দেখে আপনি ও আশ্চর্য হয়ে যাবেন।
.
দেখে নিন এর ফিচার গুলা কি কি পাচ্ছেন short cut এঃ
*WiFi
*Bluetooth
*Sound / Vibration, Sound / *Silent, Sound menu
*Brightness mode / menu / *5 predefined stages
*Screen timeout dialog
*Wake lock
*Rotation
*Flight mode
*Mobile data
*NFC
*Flashlight (might require TeslaLED)
*Sync & Sync now
*WiFi- & USB-Tethering
*Music: previous / next / pause
*WiFi settings / advanced settings
*Bluetooth settings, *Bluetooth visbility
GPS
*Mobile data settings
*Data usage
*Battery
*Camera
*next Wallpaper (requires WallpaperChanger)
*Lockscreen (requires DelayedLock)
*Shutdown & Reboot (requires root)
*own apps & shortcuts
.
এতো কিছু পাচ্ছে একটা মাত্র অ্যাপ এ, আপনি কি মিস করতে চাইবেন??
ধুমাইয়া ডাউনলোড করেন।
.
সবাই ভাল থাকবেন।
আল্লাহ্‌ হাফেজ

আপনার কাছে যদি Web Site থাকে তাহলে আজ হতে আপনি আয় শুরু করুন ইন্টারনেট থেকে।

গুগল অ্যাডসেন্স - এ আবেদন করতে করতে আজ ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন? তার পরও ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে চান তাহলে নিজের এনার্জি কে রিচার্জ করে এদিকে আসুন। এবার আপরনাদের সামনে তুলে ধরছি একটি জনপ্রিয় টেক্সট লিংক অ্যাডভার্টাইজিং সম্পর্কে। প্রশ্ন করতে পারেন ইন টেক্সট অ্যাডভার্টাইজিং আবার কি? ইহা খায় নাকি পড়ে? তাহলে তো বিস্তারিত বলতেই হয়। তাহলে জেনে নিন-কি

ইন টেক্সট অ্যাডভার্টাইজিং কি এবং কিভাবে কাজ করে?

ইন টেক্সট অ্যাডভার্টাইজিং হলো একটি অনলাইন অ্যাডভার্টাইজিং প্রোগ্রাম যা ব্লগ বা ওয়েব সাইটের টেক্সট বা কনটেন্ট এর উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে থাকে। একটি উদাহরনের মাধ্যমে বিষয়টি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেতে পারেন। ধরা যাক আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইটে Norton Antivirus নামে টেক্সট আছে। এ অবস্থায় আপনি যদি কোন ইন টেক্সট অ্যাডভার্টাইজিং প্রোগ্রাম ব্যবহার করেন তাহলে এই টেক্সটি লিংক হিসেবে দেখাবে। যা আপনার সাইটে থাকা লিংকের চাইতে হবে ভিন্ন। এখন আপনার সাইটের ভিজিটর যদি লিংকটির উপর কার্সর নিয়ে যান তাহলে একটি বিজ্ঞাপন সামনে দৃশ্যমান হবে। এভাবে ইন টেক্সট অ্যাডভার্টাইজিং প্রোগ্রাম কাজ করে থাকে।

ইনফোলিংকস্‌ কি?


ইনফোলিংকস্‌ হচ্ছে একটি জনপ্রিয় ইন টেক্সট অ্যাডভার্টাইজিং প্রোগ্রাম। এটি ২০০৭ সালে যাত্রা শুরু করে। যাত্রা শুরুর প্রথম দিকে জনপ্রিয়তা না থাকলেও এটি বর্তমানে বেশ জনপ্রিয়। সর্বোচ্চ রেভনিউ শেয়ার করার প্রতশ্রুতি নিয়ে ইনফোলিংকস্‌ বিশ্বের সকল প্রান্তের পার্টনারদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। ইনফোলিংকস্‌ এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট http://www.infolinks.com

ইনফোলিংকস্‌ থেকে আয়ের জন্য কি কি প্রয়োজন?

ইনফোলিংকস্‌ থেকে আয়ের জন্য প্রথমত প্রয়োজন হবে একটি নিজস্ব ব্লগ বা ওয়েবসাইট। আর দ্বিতীয়ত প্রয়োজন হবে ব্লগ বা ওয়েবসাইটটিতে প্রচুর পরিমানে কোয়ালিটি কনটেন্ট। আপনার সাইটে যদি প্রচুর পরিমানে টেক্সট না থাকে তাহলে ইনফোলিংকস্‌ আপনার আবেদন গ্রহন নাও করতে পারে। তাই আবেদনের পূর্বে সাইটে প্রচুর পরিমানে টেক্সট সমৃদ্ধ করার চেষ্টা করুন। ইফোলিংকস্‌ কোয়ালিটি দেখেনা দেখে কোয়ানটিটি।

ইনফোলিংকস এর পেমেন্ট পদ্ধতি কি?

অন্যান্য অ্যাডভার্টাইজিং প্রতিষ্ঠানের মতো ইনফোলিংকস্‌ প্রচলিত অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করে। এগুলো হলো - PayPal, Payoneer Prepaid Debit MasterCard®, Bank Wire, ACH, Western Union। তবে আমাদের দেশের জন্য শুধু মাত্র Payoneer এবং চেক। চেক পেমেন্ট এর ক্ষেত্রে মিনিমাম ১০০ ইউএস ডলার হতে হবে। আর Payoneer Prepaid Debit MasterCard® এর ক্ষেত্রে ৫০ ইউএস ডলার হতে হবে। বাকী গুলো অর্থাৎ PayPal, Bank Wire, ACH বাংলাদেশ সাপোর্ট করে না। ৪৫ দিনের মধ্যে ইনফোলিংকস্‌ থেকে পেমেন্ট দিয়ে থাকে।

ইনফোলিংকস্‌ - এ রেজিস্ট্রেশন করার প্রক্রিয়া ঃ

ইনফোলিংকস্‌ - এর সার্ভিস ব্যবহারের জন্য প্রথমে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করার জন্য এই লিংক এ ক্লিক করুন অথবা ভিজিট করুনhttp://www.infolinks.com। উক্ত লিংকে গেলে আপনার ব্রাউজারে ইনফোলিংকস্‌ এর Join US পেজ আসবে। অর্থাৎ নিচের ছবির মতো একটি রেজিসেট্রশন পেজ আসবে।

এখানে আপনার কাছে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় তথ্য চাওয়া হবে। তথ্য গুলো হলো ওয়েব সাইট ইউআরএল, ওয়েবসাইট ল্যাংগুয়েজ, আপনার নামের প্রথম অংশ, আপনার নামের শেষ অংশ, আপনার ইমেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড ইত্যাদি। তথ্য গুলো যথা স্থানে দিন। নিচের দিকে থাকা ইউজার এগ্রিমেন্টে একসেপ্ট করার জন্য চেকমার্ক বক্সটিতে টিক দিন এবং ক্যাপচা পূরন করুন। সবশেষে Join বাটনটিতে ক্লিক করে আপনার অ্যাপলিকেশনটি সাবমিট করুন।
পরবর্তি পেজে আপনাকে নিচের মতো একটি কোড দেওয়া হবে -


এই কোডটি আপনার সাইটে বসাতে হবে। পেজের ডান পাশে বিভিন্ন প্লাটফর্মের আইকন দেখতে পাবেন। এগুলোর মধ্য থেকে আপনার ওয়েসবাইটের প্লাটফর্ম অনুযায়ী কোড সাইটে বসাতে পারবেন। এবার নিচের দিকে থাকা Doneবাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন। প্রথম ধাপে রেজিস্ট্রেশন করার অর্থ হলো অ্যাপলিকেশন সাবমিট করা। ইনফোলিংকস্‌ আপনার অ্যাপলিকেশনটি রিভিউ করবে তারপর অ্যাপু্রভ হলো ইমেইলে জানাবে। তারপর আপনি ইনফোলিংকস্‌ এর Main এরিয়া অ্যাক্সেস করতে এবং কাস্টমাইজ করতে পারবেন। তাহলে ইনফোলিংকস্‌ এর উত্তরের অপেক্ষায় থাকুন। ৪৮ ঘন্টার মধ্যে রিপ্লে পাবেন ইনশাল্লাহ্‌।
আগামীতে আরও বিস্তারিত আলোচনা করা হবে ইনফোলিংকস্‌ এর Main এরিয়া এবং বিভিন্ন কাস্টমাইজেশন প্রক্রিয়া সম্পর্কে। সবাইকে ধন্যবাদ।
ইচ্ছে হলে এখান থেকে ঘুরে আসতে পারেন।

ফেসবুকে অটো লাইক নিয়ে নিন 150/200 প্রতি বারে। উইথ s.shot

আসসালামু আলাইকুম।  কেমন আছেন আপনারা সবাই। ?
কেমন হত যদি আপনি দেখেন কোনো প্রকার সমস্যা ছাড়া আপনার ফেসবুক এ প্রতি ফোটোতে ১০/২০ মিনিট পরপর অটো ১৫০/২০০ লাইক পরছে। একেবারে বিনামুল্লে।  কোনো টাকা পয়সা ছাড়া। আমরা এখন ফেসবুক ওপেন করলেই দেখি lease like my ic/stuts আবার add me request এর তো অভাব নাই। তাই এই লাইক ভিক্ষা করা বাদ দিয়ে অটো লাইক দিন। কেউ জানবে না। আসুন কাজের কথায় জাই।  এখান থেকে ফেসবুক আইডি হ্যাক হবার কোনো ভয় নাই। বিশ্বাস না হলে ফেক আইডি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
auto like নেওয়ার আগে আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে।



প্রথমে নিচের লিংকে যান।
like1000
এখানে click here এ ক্লিক করুন।

নতুন একটি ট্যাব ওপেন হবে,।  HTC এর নিচে okay তে ক্লিক করুন। তারপর আবার okay আসলে আবার okay তে ক্লিক করুন।


তারপর লাল success লেখা আসলে লিংক টি কপি করুন।


নিচের মত পেস্ট করুন।

পেস্ট করার পরে সাবমিট এ ক্লিক করুন। কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন।
তারপর নিচের মত আসবে।

যেভাবে  পিক বা স্টটাসে লাইক নিবেন। ঃঃঃ
s.s এ দেখানো কোড এর মত আপনার পিকে কোড আছে। সেখান থেকে কোড কপি করুন। 
নিচের মত করে পেস্ট করুন।




তারপর সাবমিট দিয়ে দিন। আর দেখুন লাইকের ছরাছরি। /বন্যা  ।  ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন। আজ আর নয়
আমার সাইট থেকে ঘুরে আসতে পারেন।

ব্লগ, ওয়েবসাইট অথবা ওয়াপসাইট থেকে আয় : কিছু এড নেটওয়ার্ক এর রিভিউ এবং আমার নিজের অভিজ্ঞতা

আশা করি আপনার সবাই আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। সবাইকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আমার আজকের টিউন শুরু করছি। আশা করি আপনারা আমার সাথেই থাকবেন।
আজকে আমি আপনাদের সাথে বেশ কয়েকটি এড নেটওয়ার্ক সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো। হয়তো এসব সাইটের নাম আগেই শুনেছেন কিন্তু এসব সাইট সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত জানা নেই। আমার ব্যক্তিগত ব্লগ থাকার কারণে এড নেটওয়ার্ক সাইটের সাথে অনেক দিনের পরিচয়। কিন্তু অনেক খুজেও দেখা যায় ভালো কোন এড নেটওয়ার্ক এর খোজ পেতাম না। পরে প্রায় বেশ কয়েকটি এড নেটওয়ার্ক নিজে ব্যবহার করে নিজেই এর রিভিউ দেখেছি। অনকে ব্লগেই বেশির ভাগ ব্লগারই তাদের রেফারেল লিংক শেয়ার করার জন্য কোন একটা এড নেটওয়ার্ক এর গুনগান শুরু করে থাকে। ফলে আমাদের আসল সাইটের খোজ পাওয়া যায় না। আজকে আমি নিজে ব্যবহার করি ৩ টি সাইট সহ এসব সাইটে আমার নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো। আমি প্রথমেই এডসেন্স নিয়ে কিছু কথা বললো। এডসেন্স এড নেটওয়ার্কের মধ্যে প্রথম। কিন্তু এর নিয়ম কানুনের কারণে এপ্রুভ হওয়া এবং সাইট টিকিয়ে রাখা বেশ কঠিন। যার ফলে এই এড নেটওয়ার্ক অনেকের কাছেই স্বপ্নই থেকে যায়। আমি আমার ব্লগে এডসেন্স এর এডও ব্যবহার করি  । কিন্তু অন্য সাইটদেরকেই বেশি প্রধান্য দিই। বাকী এড নেটওয়ার্ক গুলো নিয়ে নিচে আলাচনা করা হয়েছে।
প্রথমেই গুগল এডসেন্স নিয়ে আমার কিছু কথা :
গুগল এডসেন্স কি? গুগল এডসেন্স হল সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগলের একটা সার্ভিস। এটার মাধ্যমে গুগল ব্লগারদের ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে এবং তার বিনিময়ে ব্লগারদেরকে টাকা দেয়। ব্লগ থেকে ইনকামের এটাই সবচেয়ে বড় এবং বহুল ব্যাবহৃত উপায়। গুগলের আরেকটা সার্ভিস আছে, যার নাম গুগল এডওয়ার্ড। গুগল এডওয়ার্ড এর মাধ্যমে গুগল বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা প্রতিষ্ঠানের কাছ তাদের ওয়েবসাইট বা প্রতিষ্ঠানের প্রচারনার চুক্তিতে টাকা নেয়। তারপর এডসেন্স সার্ভিসের মাধ্যমে গুগল বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা ব্লগে টাকা প্রদানকৃত ওয়েবসাইট বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করায়। এখন গুগল যত টাকা আয় করে তার থেকে ওয়েবসাইট বা ব্লগের মালিকদেরকে ৬৮% পরিমান অর্থ প্রদান করে এবং বাকি ৩২% অর্থ সার্ভিস পরিচালনা ব্যয় হিসেবে গুগল রেখে দেয়। এডসেন্স এর টাকার পরিমান নির্ভর করে ব্লগের ভিজিটর এর উপর। আপনার যদি প্রচুর ভিজিটর থাকে তাহলে আপনি ভালো আয় করতে পারবেন অন্যথায় পারবেন না। গুগল আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন অর্থাৎ অন্য ওয়েবসাইট এর লিঙ্ক প্রদর্শন করাবে, এখন আপনার ব্লগের ভিজিটর যদি সেই লিঙ্কে ক্লিক করে বিজ্ঞাপন দাতার ওয়েবসাইটে যায় তাহলেই আপনি টাকা পাবেন।
গুগল ব্লগারদেরকে দুই ভাবে টাকা দেয়। ১. Western Union এবং ২. ব্যাঙ্ক চেক এর মাধ্যমে। দুঃখ জনক হলেও সত্য যে, আমাদের দেশে Western Union এর মাধ্যমে টাকা দেয়া হয় না। ফলে আমাদের টাকা হাতে পেতে দেরি হয়। আপনার একাউন্টে $100 বা তার বেশি জমা হলে প্রত্যেক মাসের ২৩-২৫ তারিখের মধ্যে একটি ব্যাঙ্ক চেক আপনার ঠিকানায় টিউন করা হবে।
চেক আসতে নরমালি টিউন-অফিসের মাধ্যমে আনলে ২০-২৫ দিন সময় নেয়। এর আপনি যদি DHL কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আনেন তাহলে এক সপ্তাহের মধ্যেই পেয়ে যাবেন (এক্ষেত্রে ৩০ ডলার কেটে নেয়া হবে)। চেক হাতে পাওয়ার পর চেকটি যে কোন ব্যাঙ্কে জমা দিলেই আপনার একাউন্টে টাকা জমা হয়ে যাবে। টাকা জমা হতেও কিছুদিন সময় লাগে।


গুগলের এড ব্লগে বসালেই টাকা আসা শুরু হবে এটা আরেকটা ভুল ধারণা। অনেকেই মনে করেন ব্লগে এড বসালেই টাকা আসা শুরু হবে। আমি নিশ্চিত প্রত্যেক ব্লগারই এই কথা ভাবেন। কিন্তু এডসেন্স একাউন্ট পাবার পরে তারা আসল বিষয়টি বুঝতে পারেন। এটা ভাবা আসলে কোন দোষের কিছু নয়। আমিও একসময় এটাই ভাবতাম, কিন্তু এখন বুঝি যে আসলে এডসেন্স থেকে আয় করা এত সহজ না। এডসেন্স থেকে আয় করতে হলে আপনার প্রয়োজন হবে প্রচুর ট্রাফিক। অনেকেই বলেন যে আমার সাইটে দৈনিক ১০০০-১২০০ ভিজিটর আসে। তাদেরকে বলছি আপনি কি কখনো আপনার সাইটের বাউন্স রেট দেখেছেন? শুধু ভিজিটর আসলেই হবে না, ভিজিটর কে সন্তুষ্টও করতে হবে। একজন ভিজিটর যখন আপনার সাইটে সন্তুষ্ট হওয়ার মত কিছু পাবে, নিশ্চয় তখন কিছু সময় আপনার সাইটে থাকবে। এর যখন একজন ভিজিটর কিছুক্ষণ আপনার সাইটে থাকবে তখন আপনার সাইটে বিজ্ঞাপনের দিকে তার নজর দিবে এবং ক্লিক দিবে। অন্যথায় ভিজিটর এসে যদি আপনার সাইটে কিছু না পায়, তাহলে নিশ্চয় সে আপনার সাইটে থাকবেনা। সাইটে ভিজিটর না থাকলে বিজ্ঞাপনে ক্লিক পরার কোন সম্ভাবনা নেই। এর বিজ্ঞাপনে ক্লিক না পরলে টাকা আয়ের প্রশ্নই আসে না। এখন বলুন গুগলের এড ব্লগে বসালেই কি টাকা আসা শুরু হবে?
এডসেন্স একাউন্ট এপ্রুভ হওয়ার প্রধান শর্ত সমুহঃ
  • অবশ্যই ১০-১২ ভালো কুয়ালিটির আরটিকেল থাকতে হবে।
  • অন্য কোন কোম্পানির এড থাকা যাবে না।
  • পপ-আপ উইন্ডো যেমনঃ ফেসবুক লাইক বক্স থাকা যাবে না।
  • কপি-পেস্ট কন্টেন্ট থাকা যাবে না।
  • কপিরাইট আইন ভঙ্গ করে এমন কিছু রাখা যাবে না।
  • এডাল্ট, হ্যাকিং, কোন জাতি বা গোষ্ঠীকে নিয়ে ব্যাঙ্গ করা হয়েছে এমন কোন কন্টেন্ট থাকা যাবে না।
  • অনেকে বলেন ভালো ভিজিটর থাকতে হবে। আমি বলি না, কোন ভিজিটরের প্রয়োজন নেই (সম্পূর্ণ আমার মতামত)।
  • গুগল সমর্থন করে না এমন কোন ভাষার কন্টেন্ট থাকা যাবে না। (যেমনঃ বাংলা ভাষা গুগপ্ল সমর্থন করে না)
  • টপ লেভেল ডোমেইন হতে হবে। অর্থাৎ সাব-ডোমেইন হলে একাউন্ট এপ্রুভ হবে না। (তবে ব্লগস্পট এর বিষয়টা আলাদা)

এবার আসি অন্যন্য এড নেটওয়ার্ক সাইট নিয়ে। আমি প্রধানত বেশি গুরুত্ব দিই adhitz.com কে। আর clicksor এবং Reveniuhits কে পরবর্তী হিসেবে রাখি। এদের নিয়ে আমার রিভিউ :

adhitz.com

আমার দেখা খুব ভালো পেমেন্ট করে এর। এরা মূলত CPC ভিত্তিক সাইট। মানে এদের এড আপনার সাইটে দেখানো হলে টাকা দিবে না। এরা প্রতি ক্লিকের উপর টাকা দিবে। আর এদের সাইটে আপনি আপানার ইচ্ছামতো দামে আপনার সাইটের এড প্লেসগুলো বিক্রি করতে পারবেন। এরা সাধারণ এডে কমপক্ষে 0.04$ পে করে থাকে প্রতি ক্লিকে। আবার ইউএস, ইউকে, কানাডার ক্লিক পড়লে প্রতি ক্লিকে 0.20 করে পে করে থাকে। তাই আপনি মূলত আপানরা সাইটে যেখানে ক্লিক পড়ার সম্ভাবনা বেশি সেখানে এর এড বসাতে পারেন। আমি টিউনের মাঝে বসিয়েছি। এদের 300x250 ব্যানারে সবচেয়ে বেশি PTC সাইটের এড দেখায়। তাই আমি একটি পপ আপ বক্স তৈরী করেছি। এতে আমার সাইটে প্রতিদিন ১৫০০ পেইজ ভিউয়ে ক্লিক পড়ে ৩0 এর মতো করে। মানে এখান থেকে আমার প্রতিদিন গড়ে আসে ২$ এর উপরে মাত্র ১৫০০ পেইজ ভিউয়ে। আমার বসানো এড এর ডেমো দেখতে এখানে ক্লিক করুন এবং সাইন আপ করতে এখানে ক্লিক করুন।

RevenueHits

আমার দেখা আরেকটি সেরা এড নেটওয়ার্ক। এরা মূলত ক্লিক এবং এড দেখানো দুটোতেই ভালো পে করে থাকে। এটা গুগল এডসেন্স এর মত পে করে কোন কোন ক্ষেত্রে এটা এডসেন্স এর হতেও বেশি পে করে। আপনি মোটামোটি ভিসিটর দিয়েও অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।এদের cpm রেইট অনেক ভাল। যেমন ধরুন আপনার দিনে ভিসিটর ২০০০। আপনার ইম্প্রেশন যদি হই ৬০০০ এবং CPM রেইট যদি ১ ডলার হয় তাহলে আপনার ইনকাম হবে (৬০০০/১০০০)x১= ৬ ডলার। আমার মত যারা ওযেব ব্লগিংকে পেশা ও নেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন, তৈরীকরেছেন গাঁটের টাকা খরচ করেছেন আপনার অতি সাধনার ওয়েব সাইটটি কিন্তু গুগল এডসেন্স এর পেছনে ঘুরে ঘুরে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। আপনার আয় এখন শুন্যের কোঠায়! তারা আজ এখন থেকে গুগল এডসেন্স এর আশা বাদ দিয়ে চলে আসুন। আরেকটি কথা, এরা রেফারেলে অনেক ভালো পেমেন্ট করে থাকে। আপনি যদি ভালো মানের একজন ওয়েব সাইট মালিককে রেফারেল করতে পারেন তবে তো কথাই নেই। এর প্রতি রেফারেলে সর্বোচ্চ ১০০$ পে করে থাকে। আমার ১৫০০ পেইজ ভিউয়ে এদের সাইট থেকে আমার আসে ২$ এর মতো। মানে এরা এডসেন্স এর সেরা বিকল্প। এডসেন্স এর এদের মধ্যে কিছু পার্থক্য :
১। এডসেন্স একাউন্ট এপ্লাই করার জন্য অনেক দিন পর্যন্ত করতে হয়, কিন্তু রিভিনিউহিটস মাত্র 30 সেকেন্ড মধ্যে হয়ে যায়।
২। এডসেন্স যে কোন সময় ব্যান করার সম্ভাবনা আছে, কিন্তু রিভিনিউহিটস নাই।
৩। এডসেন্স অনভিলিড ভিজিটর জন্য পে করে না, কিন্তু রিভিনিউহিটস পে করে।
৪। এডসেন্স শুধু মাত্র ব্যাংক ও চেক পে করে, কিন্তু রিভিনিউহিটস ব্যাংক, চেক, পেপাল পে করে।
৫। এডসেন্সই সেরা, কিন্তু আমি মনে করে রিভিনিউহিটস সেরা।
৬। এডসেন্স পিন ভেরিফিকেশন এর ঝামেলা করতে হয়, কিন্ত রিভিনিউহিটস ভেরিফিকশনে কোন ঝামেলা নাই।
৭। এডসেন্স সাথে অ্ন্য কোম্পানীর এড ব্যবহারের ঝামেলা, কিন্তু রিভিনিউহিটস এর কোন ঝামেলা নাই।
আর পেমেন্ট পাওয়ার জন্য রয়েছে তিনটি সহজ উপায়, Payoneer, PayPal এবং ব্যাংক চেক, সর্বনিম্ন $20 ডলার হলেই পেপাল বা পেওনিয়ার এ পেমেন্ট নিতে পারবেন এবং $500 হলে ব্যাংক চেক নিতে পারবেন।

সাইন আপ করতে এখানে ক্লিক করুন অথবা নিচের ছবিতে ক্লিক করুন।

 

clicksor


আমি এই সাইটের এড ব্যবহার করছি কয়েকদিন হলো। এখন পর্যন্ত ভালোই দেখতে পাচ্ছি। এই সাইট নিয়ে আজকে আর বিস্তারিত লিখবো না। আমার জানামতে এরা বেশ ভালোই পেমেন্ট করে থাকে। সাইন আপ করতে এখানে ক্লিক করুন।  আমি আর কিছুদিন ব্যবহার করে এদের সাইট নিয়ে একটা পূর্ণাঙ্গ রিভিউ লিখবো। আজকে লিখতে লিখতে হাতে ব্যাথা ধরে গেছে। আর আর পারছি না। আশা করি আপনারা আমার সাথেই থাকবেন।


শেষ কথা

লেখায় কোন প্রকার ভূল থাকলে ক্ষমা সুন্দর দুষ্টিতে দেখবেন। আর লেখা সম্পর্কে যদি আপনাদের কিছু বুঝতে কোন অসুবিধা হয় তবে টিউমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আপনাদের একটি মতামত আমাকে সামনে আরও সুন্দর কিছু উপহার দিতে উৎসাহ প্রদান করবে। আর যে কথা না বললেই নয়, তা হলো লেখা কপি পেস্ট বর্জন করা। ৩-৪ ঘন্টা একটানা লিখার পর কপি পেস্ট করলে পুরো পরিশ্রমটাই বৃথা যায়। সবাই ভালো থাকবেন। সকলের শুভ কামনা করে আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।


জিপির ছোট একটি অফার, অনেকের অজানা তাই জেনে নিন কাজে আসবে

আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
সবাই কেমন আছেন আমি ভাল আছি আপনাদের দোয়ায়।  আমি কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি, জিপির অনেক অফার আছে যা আমরা জানিই না কেন এ কথা বলছি শুনুন আমি একবার জিপির 2 mb প্যাকেজ নেওয়ার জন্য ভুলে *500*11*1# এর জায়গায় *111*11*1# Dial করে ফেলি তখন দেখি আমাকে ২+vat টাকার বিনিময়ে ২০টা sms ২০ টা mms(মেয়াদ একদিন) ও এক মাস মেয়াদী মিস কল Alert দিল। অথচ এর আগে এই অফার কোন জায়গায় পাই নি। আমি প্রায় দুই বছর যাবত এইভাবে মিস্কল এলার্ট সার্ভিস চালাচ্ছি।
                                                 আপনি অফার নিতে Dial করুন *111*11*1#। আর হ্যাঁ এক মাস হওয়ার আগে মিস কল এলার্ট বন্দ করে নিয়ে আবার Dial করবেন *111*11*1#, না হলে ১১ টাকা auto renewal হয়ে কেটে নিবে। মিস্কল এলার্ট অফ করার সিস্টেম হল OFF লিখে 6222 সেন্ড। আজ এই পরযন্ত। সমস্যা হলে টিউমেন্ট করবেন অথবা আমার ফেইসবুক আইডি

 মিস্কল এলার্ট অফ করার সিস্টেম হল OFF লিখে 6222 সেন্ড। আজ এই পরযন্ত। সমস্যা হলে টিউমেন্ট করবেন

আজই অনলাইনে শিখুন-ওয়েব ডিজাইন-ডেভেলপমেন্ট,গ্রাফিক্স ডিজাইন,ভিডিও এডিটিং

বাংলাভাষায় এই প্রথম পূর্নাঙ অনলাইন ভিডিও লার্নিং সিস্টেম যার মাধ্যমে যেকেউ ঘরে বসে অনলাইনে ল্যাপটপ,ডেস্কটপ বা মোবাইল-ট্যাবলেট থেকে শিখতে পারবেন ওয়েব ডিজাইন,ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়ার্ডপ্রেস,লেগো ডিজাইন,ছবি এডিটিং, ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, পূর্নাঙ ওয়েবসাইট তৈরীর প্রজেক্ট। প্রায় ৮০ এর অধিক কোর্স আপনি করতে পারবেন Ulearner.Net বাংলা ভিডিও লার্নিং  সিস্টেমে।
আমাদের সবাইকে প্রতি সপ্তাহে ফোন করে খবর নেয়া হয় স্টাডি'র অবস্থা। সাথে সাথে যতটুকু সম্ভব তাদেরকে বাস্তব লাইফে সফল হওয়ার জন্য টিপস এবং পথ বলে দেয়া যা অন্য কারো কাছ থেকে কেউ কখনো আশা করতে পারে না।
আমাদের টীম আপনাদের ২৪/৭ সেবা দিতে ব্যস্ত। আপনারা সাথে ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট বিজনেস শুরু করতে পারেন তার জন্য হোস্টিং আমরা ফ্রী দিয়ে থাকি। যেখানে ১ জিবি হোস্টিং এর দাম ১০০০ টাকা সেখানে আমরা আপনাদের দিচ্ছি পুরোই।

 ক্যারিয়ার হিসাবে আমাদের কোর্স

আমরা অনেকেই চিন্তা করি কাজ শিখে ক্যারিয়ার কি ? সত্যি তাই তো। আসলে ভালো মানের কর্মীর অভাব সব জায়গায়। আপনাকে আগে ভালো মানের কর্মী হতে হবে।তারপর টাকা ইনকাম। মনে রাখবেন  " টাকার পিছনে না ছুটে কাজের উৎকর্ষ সাধনের দিকে খেয়াল রাখুন,তাহলে টাকা আপনার পিছনে থাকবে। ""
এখানে আমরা ক্যারিয়ার হিসাবে আমাদের বিভিন্ন Course নিয়ে বর্তমান বাস্তবতা নিয়ে আলোচনা করবো-

[[ গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ ]]

 ক্যারিয়ার হিসাবে আমাদের কোর্স

আমরা অনেকেই চিন্তা করি কাজ শিখে ক্যারিয়ার কি ? সত্যি তাই তো। আসলে ভালো মানের কর্মীর অভাব সব জায়গায়। আপনাকে আগে ভালো মানের কর্মী হতে হবে।তারপর টাকা ইনকাম। মনে রাখবেন  " টাকার পিছনে না ছুটে কাজের উৎকর্ষ সাধনের দিকে খেয়াল রাখুন,তাহলে টাকা আপনার পিছনে থাকবে। ""
এখানে আমরা ক্যারিয়ার হিসাবে আমাদের বিভিন্ন Course নিয়ে বর্তমান বাস্তবতা নিয়ে আলোচনা করবো-

 

Graphics Design এর ক্ষেত্র অনেক বেশি এবং বড়।
Local কাজের ক্ষেত্র :
আপনি যদি ভিজিটিং কার্ড/বিজনেস কার্ড, ম্যাগাজিন ডিজাইন, টিউনার ডিজাইন,  বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের প্রোগামসহ গ্রাফিক্সের কাজ পারেন তাহলে আপনি ভালোই ইনকাম করতে পারেন।এই এই সব কাজের চাহিদা সবসময়ই থাকে।
Online কাজের ক্ষেত্র :
Graphicriver,freelancer,upwork,fiverr সাইট থেকে গ্রাফিক্সের কাজ থেকে ভালো ইনকাম করতে পারেন। ম্যাগাজিন ডিজাইন, ফেসবুক কভার ডিজাইন, Resume ডিজাইন এর চাহিদা অনেক বেশি।

[[ ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টঃ ]]

 

Local কাজের ক্ষেত্র :
আপনি লোকাল ক্লায়েন্টের কাছ থেকেও অনেক কাজ পেতে পারেন।দিন দিন অনেক প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট,
Online কাজের ক্ষেত্র :
অনলাইনে আপনার তৈরী করা এইচটিএমএল টেমপ্লেট,ওয়ার্ডপ্রেস থীম, পিএসডি টেমপ্লেট সেল করে প্রতি সেলের একটা বিরাট অংশ আপনি পেতে পারেন।আর বাংলাদেশি অনেকেই এইভাবে ভালো ইনকাম করতেছে।
এছাড়া,ফ্রীল্যান্সিং সাইটে অনেক কাজ আছে ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট এর উপর।তাই নিজেকে দক্ষ করলে কাজের অভাব হবে না আপনার।

[[ ওয়ার্ডপ্রেসঃ ]]

 

Local কাজের ক্ষেত্র :
আপনি ই-কমার্স সাইট,ব্লগ সাইট,পার্সনাল ওয়েবসাইট,ইত্যাদি তৈরী করে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে ভালো মানের ইনকাম করতে পারেন।
Online কাজের ক্ষেত্র :
অনলাইনে রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেসের কাজের বিশাল ভান্ডার। আপনি যদি থিম কাস্টমাইজেশন থেকে শুরু করে থীম তৈরী করতে পারেন তাহলে তো আপনার মূল্য অনেকই। মনে রাখবেন ডেভেলপাররা কখনোই বসে থাকে না।
        অনলাইনে যেরকম কাজ পাওয়া যায়ঃ
  • ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল
  • ওয়ার্ডপ্রেস টেকনিক্যাল সমস্যা সমাধান
  • থিম ইনস্টল এবং সেটআপ
  • ইকমার্স সাইট তৈরী
  • থীম ডেভেলাপ করা
  • পিএসডি থীম কে ওয়ার্ডপ্রেসে কনভার্ট করা।
আপনি যদি থীম ডেভেলপার হতে পারেন,তাহলে তো হলোই। একটি ভালো মানের থীম তৈরী করে মাসে কয়েক হাজার ডলার ইনকাম করতে পারেন।


কাজের ক্ষেত্র :
আপনি যদি ব্লগিং থেকে ইনকাম করতে চান,তাহলে আপনি এই পেশা বাছাই করতে পারেন। প্রথমে ২-৩ ঘন্টা করে সময় দিয়ে শুরু করতে পারেন। এমন অনেকেই আছেন বাংলাদেশে যারা ব্লগিং করে ইনকাম করতেছেন।তাদের ইনকামও কম না বরং অনেক বেশি /প্রতি মাসে ব্লগিং থেকে আয় ৫০০ ডলার থেকে ২০০০ ডলার হয়ে থাকে।আর বেশি ইনকাম যারা করতেছেন তাদের কথা আর নাই বা বললাম।

[[ এসইওঃ ]]

 

 জের ক্ষেত্র :

অনলাইনে এসইও এর উপর ২০% এর উপর কাজ থাকে প্রতিদিন। অফ পেজ এবং অন পেজ মিলিয়ে অনেক কাজ পাওয়া যায়। আর আপনি যদি ব্লগ বা ওয়েবসাইটের মালিক হোন তাহলে গুগল সার্চ রেজাল্টে আপনার সাইকে আনতে অবশ্যই এসইও জানত হবে এবং আইটি কোম্পানি'র মার্কেটিং সেক্টরে কাজ করতেও আপনার এসইও জানতে হবে।

[[ ভিডিও এডিটিংঃ ]]

 

 

জের ক্ষেত্র :

দক্ষ ভিডিও সম্পাদকের অভাব আমাদের দেশে খুব বেশিই। অনেকেই আবার ভালো করতেছে। আপনি টিভি চ্যানেলে কাজ করতে পারবেন যদি সৃজনশীলতা নিয়ে কাজ করতে পারেন। এমনকি বিয়ের ভিডিও এর এডিটর হতে পারেন যার চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।সবাই এখন চায় যেনো তাদের বিয়ের ক্যাসেট থাকে এবং যেকোন সময় দেখতে পারে।
এছাড়া, আপনি online মার্কেটপ্লেস থেকেও ভালো ইনকাম করতে পারেন।




 

 

 

 


এবার ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বা VPN ব্যবহার করে ফ্রি ইন্টারনেট চালান

সুপ্রিয় টেকটিউনস সম্প্রদায়, আসছালামু আলাইকুম! আশা করি আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে আলহামদুলিল্লাহ ভালই আছেন। আজ আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি প্রতিদিন ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহারের একটি বহুল প্রচলিত পদ্ধতি VPN. ভিপিএন দিয়ে ফ্রি ইন্টারনেট ছাড়াও আরো অনেক কাজ করা যায়। vpn সম্পর্কে যারা কম জানেন তারা সানিম মাহবীর ফাহাদের এই টিউনটি দেখে আসতে পারেন। ওখানে তিনি দারুনভাবে ভিপিএনের ব্যবহার তুলে ধরেছেন। টিউনটি পড়ার পর আপনার vpn ব্যবহার করতে ইচ্ছে করবে। তাই ভাল মানের প্রিমিয়াম vpn ডাউনলোডের জন্য এই টিউনটি দেখুন।সব কিছু ওদের টিউনে গিয়ে পড়বেন, আর আমার টিউনে কিছুই পাবেন না তাই কি হয়? ওদের টিউনে দেখেছেন vpn কি? ভাল vpn কোনটি? ইত্যাদি। আর আমার টিউনে দেখবেন এই vpnকে ব্যবহার করে কিভাবে ফ্রি ইন্টারনেট ইউজ করবেন। কিভাবে vpn দিয়ে ফ্রি ইন্টারনেট চালাবেন তা আপনাদের সহজে বোঝার সুবিধার্থে ভিডিও টিউটোরিয়ালের লিংক দেয়া হল। এখানে ক্লিক করে দেখে নিন কিভাবে এটি ব্যবহার করবেন।



উপরের ভিডিওতে শুধু vpn দিয়ে কিভাবে ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন তা দেখানো হয়েছে। তবে এই vpn ব্যবহারের কিছু টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনও আছে, আমি আর বিস্তারিত লিখে টিউনটি বেশি বড় করতে চাচ্ছি না। তাই vpn ব্যবহারের কিছু টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশন জানতে এই টিউনটি দেখুন। আর এই vpn কানেক্ট করে ফ্রি ইন্টারনেট চালাতে হলে আপনাকে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে যা ভিডিওর ডিসক্রিপশনেই পেয়ে যাবেন। সব কিছু ঠিকঠাকমত কাজ করে আরামছে ব্রাউজ করুন ফ্রি ইন্টারনেট।


 

হ্যাক করে চালান ফ্রি ওয়াইফাই মাত্র একটি সফটওয়্যার দিয়ে(PC,Android ১০০% ওয়ার্কইং মেথড)


 



অনেকেই ওয়াইফাই হ্যাক করা নিয়ে নানান রকম টিউন দেন তবে এর একটিও ভালোভাবে কাজ করে না। আবার অনেকে সুধু নিজের পাসওয়ার্ড দেখার পদ্ধতিকেই ওয়াইফাই হ্যাক বলে চালিয়ে দেয়। যাই হোক এখন মুল প্রসঙ্গে আসি। আমরা কিভাবে হ্যাক করে ওয়াইফাই চালাতে পারি সহজে।আজকে আপনাদের একটি সহজ উপায়ে ওয়াইফাই হ্যাক করার পদ্ধতি দেখাবো।আমরা দুটি মেথড ব্যবহার করবো একটি Android এর জন্য এবং একটি ল্যাপটপ ও ডেক্সটপ পিসি এর জন্য। তবে দুটি পদ্ধতিই একি রকম।তবে হ্যাক করার জন্য একটি সফটওয়্যার লাগবে তা পিসি ও ল্যাপটপের জন্য একটি এবং Android ফোনের জন্য একটি। সফটওয়্যার দুটি ডাউনলোড করে নিনঃ
Hell Wifi Breaker 0.1 (PC ও Laptop ভার্সন)
Hell Wifi Breaker 0.1 (Android ভার্সন)
ডাউনলোড হওয়ার পর সফটওয়্যারটি আপনার পিসি বা Android ফোনে ওপেন করুন।এবার Search For Network এ ক্লিক করুন। কিছু সময় পর আপনার আশে-পাশের সকল ওয়াইফাই ইউজারের আইডি ও পাসওয়ার্ড দেখতে পাবেন।
সফটওয়্যারটির পিসি ভার্সনে আইডি ও পাসওয়ার্ডের সাথে Connect লেখা আসবে। Connect এ ক্লিক করলেই ওয়াইফাই Connect হয়ে যাবে। আর কিছু করতে হবে না।এখন সুধু আরামে ওয়াইফাই ইন্টারনেট চালান।
কিন্তু Android ভার্সনে Connect অপশনটি পাবেন না। সে ক্ষেত্রে আপনাকে সবগুলো থেকে যেকোনো একটি আইডি ও পাসওয়ার্ড লিখে নিতে হবে। এরপর আপনার ফোনের যেখান থেকে ওয়াইফাই অন করতে হয় সেখানে গিয়ে ওয়াইফাই অন করুন।এখন দেখুন যেই আইডিটির পাসওয়ার্ড লিখে লেখেছেন এই আইডিটিও এসেছে।এখন আইডিতে আপনার লিখে রাখা পাসওয়ার্ডটি বসিয়ে দিন দেখবেন কানেক্ট হয়ে গেছে। এখন আরামে ওয়াইফাই চালান।
আর একটি কথা।আপনারা ভাবছেন এতো সহজে হলে তো হতই।আসলে এতো সহজ না!!!!কারন যেই সফটওয়্যারটি দিয়েছি তার মূল্য 580$ অর্থাৎ প্রায় ৪৫২৫০ টাকা। যা আপনাকে আজীবন ফ্রি ওয়াইফাই সুবিধা দিবে ফ্রিতে।তবে চিন্তা করবেন না আমি এর লাইসেন্স দিয়ে দিচ্ছি।এই লাইসেন্সটি ব্যবহার করুনঃ
DE235-L8321-PD954-26T7
এই সফটওয়্যারের লাইসেন্সটি অনেক বিরল। অনেক কষ্টে বিভিন্ন সাইটে ৪ দিনে ১৭ ঘণ্টা খুঁজে পেয়েছি। আপনাদের কাছে শেয়ারকরলাম।


সবাইকে ধন্যবাদ।

অন্যর ইন্টারনেট নিজে চালান সম্পূর্ণ ফ্রিতে(ব্রডব্যান্ড,সিম,ওয়াইফাই)


 





আশা করি সবাই ভালো আছেন।আজকে আপনাদের এমন একটি পদ্ধতি বলবো যার মাধ্যমে আপনি কোন টাকা ছাড়াই ফ্রি ইন্টারনেট চালাতে পারবেন।তাও যে কোনো মাধ্যমে।অর্থাৎ সেটি ওয়াইফাই,সিম অর্থাৎ কোনো অপারেটর যেমনঃ বাংলালিঙ্ক,গ্রামিনফোন,রবি ইত্যাদি অথবা ব্রডব্যান্ড।আপনাকে এর জন্য মাত্র দুটি কাজ করতে হবে।প্রথমে একটি সফটওয়্যার লাগবে যা দাড়া ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক স্ক্যান করবেন।অপরটি দাড়া ইন্টারনেট কানেকসন তৈরি করবেন।শুরুতে এই সফটওয়্যার দুটি ডাউনলোড করে নিনঃ

1.  link
2. link 

এখন ধাপগুলো অনুসরণ করুনঃ
১. AM Netfix Scaner সফটওয়্যারটি ওপেন করুন।
২.স্ক্যান অপশনে ক্লিক করুন।১ মিনিটের মতো সময় নিবে এর পর দেখবেন কিছু লিস্ট আসবে।মূলত এগুলো হল আপনার আশে-পাশের মানুষের ব্রডব্যান্ড,ওয়াইফাই,সিম ইত্যাদির IP Address ও পোর্ট এড্রেস।
৩. Milex Hotspot Creator সফটওয়্যারটি ওপেন করুন।
৪.Create A Net Connection এ ক্লিক করুন।
৫.সেখানে কিছু ইনফর্মেশন যেমনঃ IP Address,Port Address,Net ID ইত্যাদি চাবে।এগুলোর সব ইনফর্মেশন আপনি AM Netfix Scaner এ পেয়ে গেছেন।এগুলো পুরন করুন।
৬.Save And Connect এ ক্লিক করুন।দেখুন আপনার নেট কনেকসন পেয়ে গেছে।
এখন অপরের ইন্টারনেট নিজে চালান আরামে।এমনকি কেউ তার মোবাইল বা পিসি আনলক করে লাখলে।তার মোবাইলের মেমোরিতে অথবা পিসির হার্ডড্রাইভে কি আছে তা দেখতে পারবেন তবে নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন না।আশা করি পোস্তটি আপনাদের ভালো লেগেছে।ভালো থাকবেন।

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

 

About Author

Recent Comments